ডিম হচ্ছে একটি পুষ্টিকর খাবার । ডিম অনেক প্রকার হয়ে থাকে যেমন ; মুরগির ডিম, হাসের ডিম, কোয়েল পাখির ডিম ইত্যাদি । ডিমের দুটি অংশ হয়ে থাকে একটি সাদা, আরেকটি হলুদ যাকে আমরা কুসুম বলে থাকি । গবেষকের মতে সপ্তাহে অন্তত ৪টি ডিম খেলে মানব শরীরে ৭০% ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করে । আমরা অনেকেই শীত কালে ডিম খেতে ভালোবাসি । এমনটা ঠিক নয় আমরা অন্তত প্রতিদিন একটি হলেও ডিম খাব । ডিম মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । ডিম রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান যেমন :ভিটামিন, ভিটামিন ই, ভিটামিন এ, আমিষ, শর্করা, মিনারেল, জিংক, কার্বোহাইড্রেট, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও আয়রন ইত্যাদি ।
ডিমের যেমন পুষ্টি রয়েছে তেমনি বিভিন্ন রোগ থেকে শেফা পাওয়া যায় যেমন :
- গবেষণায় পাওয়া গেছে ডিমের প্রধান গুন হচ্ছে মানব শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে ।
- দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে ।
- মানব শরীরে চামড়া ভালো ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে ।
- স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ।
- মানুষের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ।
- মানুষের বিষাক্ত কোষ দমন করতে সাহায্য করে ।
- মানব শরীরে হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে ।
- প্রতিদিন অন্তত ২টি করে ডিম খেলে প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ।
- পেশির ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে ।
- মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ইত্যাদি ।
- ডিম হার্ড রোগীদের জন্য খুব উপকার ।
ডিম কোনটা খাব ? কি ভাবে খাব ?
হাসের ডিম ভালো নাকি মুরগির ডিম ভালো আমাদের মনের মাঝে নানান প্রশ্ন জাগে । গবেষণায় জানা গেছে কোনও ডিমে পুষ্টি পরিমাণ কম নয় । সেটা হাসের ডিম হক বা মুরগির ডিম হক ।প্রত্যেকটা ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান ।
আমরা বলে থাকি কাঁচা ডিম বা হাপ বয়েল ডিমে বেশি পুষ্টি উপাদান থাকে । এইটা আসলে ভুল ধারণা । কিছু কিছু মুরগির শরীরে রোগ থাকে সেটা ডিমের মাধ্যমে মানব শরীরে ছড়ায় । তাই সেটা কাঁচা বা হাঁপ বোয়েল করে খেলে সেই জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া রয়ে যায় । তাই আমরা ডিম পুরোপুরি সিদ্ধ করে খাব ।
+++++ Alhamdulillah for Everything +++++
0 মন্তব্যসমূহ