Ad

নিমের সম্পর্ক জেনে নিন ।



নিম প্রাচীন কাল থেকে ওষুধ রূপে ব্যবহার হয়ে আসছে । নিম গাছ, গাছের পাতা, শিকর, নিম ফল ও বাকল ওষুধের কাচামাল হিসেবে পরিচিত । নিম রয়েছে ভিটামিন ই এবং ফেডি অ্যাসিড যা আমাদের শরীরের ত্বক ও চুল ভালো রাখে । এছাড়াও রয়েছে ছত্রাক নাশক , ব্যাকটেরিয়া , ম্যালেরিয়া ও ভাইরাস রোধক হিসেবে কাজ করে । নিমের কদর বেশি এর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার জন্য ।


নিমগাছের কিছু উপকারিতা ।


  • নিম পাতার রস খেলে গেস্টিক , আলসার ,জ্বর ও এন্টি বেকরিয়া কাজ করে ।
  • নিম পাতা সিদ্ধ করে পানি দিয়ে গোসল করলে খোসপাচড়া চলে যায়। পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়।
  • নিমের ডাল দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজলে পরিষ্কার, মজবুত ও জীবাণুমুক্ত থাকে ।
  • নিমের পাতা বেটে হালকা করে মাথায় লাগিয়ে ঘন্টা খানেক পর মাথা ধুয়ে ফেললে উকুন নাশক হিসাবে কাজ করবে ।
  • যেকোনো ফড়া ,ত্বক ও চুলে লাগালে জীবানুমক্ত ও এন্টি ব্যাকটেরিয়া মত কাজ করে ।
ছোট শিশুদের পেটে কৃমি হলে ৫০ গ্রাম নিম গাছের মূলের ছালের গুড়া, সামান্য গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ালে পেটে কৃমি থেকে উপকার পাওয়া যায় ।

----------------- ০ ---------------

নিজেকে সুস্থ রাখতে চান তাহলে নিয়মিত নিমের রস খান ।  নিমের রস ভাইরাস, ছত্রাক ও এন্টি ব্যাকটেরিয়া মত কাজ করে ।


( নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলুন )

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ